মজার গল্প, উপন্যাস, গোয়েন্দা কাহিনী, ছোট গল্প, শিক্ষামূলক ঘটনা, মজার মজার কৌতুক, অনুবাদ গল্প, বই রিভিউ, বই ডাউনলোড, দুঃসাহসিক অভিযান, অতিপ্রাকৃত ঘটনা, রুপকথা, মিনি গল্প, রহস্য গল্প, লোমহর্ষক গল্প, লোককাহিনী, উপকথা, স্মৃতিকথা, রম্য গল্প, জীবনের গল্প, শিকারের গল্প, ঐতিহাসিক গল্প, অনুপ্রেরণামূলক গল্প, কাহিনী সংক্ষেপ।

Total Pageviews

Wednesday, July 14, 2021

মজার জোকস্ – ছাত্র ও শিক্ষক – Funny Bangla Jokes

মজার জোকস্,Funny Bangla Jokes,funny bangla meme,funny bangla comment,funny jokes, funny memes,mojar jokes 


মজার জোকস্ ছাত্র ও শিক্ষক Funny Bangla Jokes part 1 

- - - - - - - -

ছাত্রটি স্কুল বন্ধের দিন পুকুরে বড়শি ফেলে মাছ ধরছে। পাশ দিয়ে ওর শিক্ষক যাচ্ছিলেন। ছাত্রটিকে মাছ ধরতে দেখে জিজ্ঞেস করলেন,

স্যার- কয়টা মাছ ধরলিরে সাজিদ?

সাজিদ- পরেরটা ধরলে একটা হবে স্যার।

- - - - -

এক ছাত্রকে টেনে হিচড়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে নিয়ে আসা হলো। হেড স্যার শিক্ষককে জিজ্ঞেস করলেন কী হয়েছে?

স্যার স্যার ও নকল করছিল হাতে নাতে ধরা খেয়ে গেছে।

ছাত্র - না স্যার আমি নকল করছিলাম না।

প্রধান শিক্ষক - কী দেখে কী লিখছিল সেটা কই?

স্যার স্যার প্রশ্নে এসেছে মানুষের বুকে কয়টি হাড় বা অস্থি আছে লিখ

ছাত্র - স্যার আমি নকল করিনি।

স্যার - স্যার ও নকল করছিল, ও ওর জামার বোতাম খুলে ওর বুকের হাড় গুনছিল স্যার, হাতেনাতে ওকে ধরেছি

- - - - - -

স্যার - তোমাদের পড়াশুনা করতে হবে, ডিগ্রী অর্জন করতে হবে। কিন্তু তোমাদের যে ঘিলু, তোমাদের দিয়ে কিছু হবে না।

ছাত্র - এমন একটি জিনিস আছে যার কোন ঘিলু নেই কিন্তু তার অনেক ডিগ্রী আছে।

স্যার - জানি নাতো! কী কী সেটা?  

ছাত্র - থার্মোমিটার

- - - - - -

রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন জগলু স্যার। পথে দেখলেন তার স্কুলের একটি ছাত্র একটি প্রাণীর গলাতে রশী বেঁধে টানাটানি করছে।

স্যার - কী করছ তুমি আর এটা কী জাতের কুকুর? দেখতে একেবারে বাঘের মতো দেখতে মনে হচ্ছে।

ছাত্র - স্যার এটাতো বাঘেরই বাচ্চা। পেট ভরে খেতে না পেয়ে শুকিয়ে কুকুরের বাচ্চাদের মতো হয়ে গেছে।

- - - - -

স্যার - তোরা কী করিস? তোদের বয়সে জীবননান্দ ক্লাসে ফাস্ট হতো বুঝলি মনিষীদের ফলো করতে হয়।

ছাত্র - জ্বি স্যার, আপনার বয়সেই জীবনান্দ কোলকাতাতে ট্রামের নিচে পড়ে মরেছিল। কেউ কী তাকে ফলো করছে? (সারা বিশ্বের ইতিহাসে একমাত্র ব্যক্তি হলেন কবি জীবনান্দ দাস যিনি ট্রামের নিচে পড়ে বা ধাক্কা খেয়ে নিহত হয়েছেন।

- - - - -

স্কুলের বাংলা ক্লাসে শিক্ষক ছাত্রছাত্রীদের রচনা লিখতে বললেন, রচনার নাম একটি গরিব পরিবারের দিনলিপি। একটি কোটিপতির মেয়ে ওর রচনাতে লিখল আমি একটি গরিব পরিবারকে চিনি, ওরা খুব গরিব। ওরা এত গরিব যে কফি খেতে পারে না বলে চা খায়। ওরা ডিস ও ইন্টানেটের বিল ঠিকমতো দিতে পারে না। ওদের দুটি কাজের লোক আছে ওরাও খুব গরিব। আর সবচাইতে বেশি গরিব ওদের টয়োটা গাড়ির ড্রাইভারটি।

- - - - -

 

বাবা - তোমার ছেলে ইতিহাস পরীক্ষায় ফেল করেছে তুমি জানো?

মা - ওর কি দোষ বলো। ওর যখন জন্মই হয়নি, তখন কি ঘটেছে না ঘটেছে ওসব কিছু ওকে লিখতে বললে ও কি করে লিখবে?

- - - - -

রমেশ স্যার লটারিতে একটি মোটর সাইকেল পেয়েছেন। তারপরেও তিনি মন খারাপ করে বসে আছেন দেখে তার প্রিয় ছাত্র তাকে জিজ্ঞেস করল, লটারিতে বাইক পেয়েও মন খারাপ কেন আপনার?

স্যার - একটা বোকামি করে ফেলেছি। খামকা দুটো লটারির টিকিট কিনেছিলাম। একটা কিনলেই হতো রে।

- - - - -

 

স্যার - সগীর সব সময় তুমি ক্লাসে লেট করে আসো কেন?

সগীর - কি করব স্যার সব সময় আমি আসার আগেই যে ক্লাস শুরু হয়ে যায়।

- - - - -

 

স্যার - শ্যামল বাংলাদেশের ষড় ঋতুর নামগুলি বলতো?

শ্যামল - গ্রীষ্ম, বড় আপু, বাবা, কাকা, শীত ও ছোট বসন্ত

স্যার - বড় আপু, বাবা, কাকা, আবার কেমন ঋতু?

শ্যামল - আমার বাবার নাম শরৎ, কাকার নাম হেমন্ত স্যার, বড় আপুর নাম বর্ষা

- - - - -

 

ভুলো মনা বিজয় স্যার তার বড়লোক ছাত্রের বাসা থেকে পাঠানো গাড়িতে করে ছাত্রের বাসায় পড়াতে যাচ্ছিলেন পথিমধ্যে গাড়ির গ্যাস ফুড়িয়ে গেলো গাড়িতে তেলও নেই। ড্রাইবার স্যারকে বলল, গাড়ি আর সামনে যাবে না, স্যার নামুন।

স্যার - কেন?

ড্রাইভার - গাড়ির গ্যাস ও তেল ফুড়িয়ে গেছে।

স্যার - গাড়ি যখন আর সামনে যাবে না, তাহলে আমাকে পিছনে ঘুরিয়ে বাড়িতে দিয়ে আসো।

- - - - -

 

স্যার - আচ্ছা কৌশিক বড় দেখে একটি ইরেজি শব্দ বলো যত বড় তুমি জানো।

কৌশিক - রাবার স্যার

স্যার - এটা তো খুব ছোট শব্দ।

কৌশিক - স্যার একবার টেনে দেখুন কত বড় হয়।

- - - - -

 

 

ইতিহাস ক্লাস চলাকালিন সময়ে একটি ছেলে বাহির থেকে ক্লাসে এসে ঢুকলে স্যার তাকে জিজ্ঞেস করল, কি রে তুই কখন বাথরুমে গিয়েছিলি মনে আছে?

স্যার - অবশ্যই মনে আছে স্যার পানি পথের দ্বিতীয় যুদ্ধের ঠিক পাঁচ মিনিট পর

- - - - -

 

বিটু - স্যার কি করছেন?

স্যার - বই লিখছিরে বিটু।।

বিটু - এত কষ্ট করে বই লিখছেন কেন, টাকা দিয়েই তো বাজার থেকে বই কেনা যায়

- - - - -

 

 

শিশুশ্রেণীতে ভর্তি হয়েছে একটি ছোট্ট বাবু। বাবুটি খুব ছোট্ট হলেও বেশ চটপটে। একদিন তার ক্লাস টিচার না আসায় বড় ম্যাডাম নিজেই ক্লাস নিতে এলেন। ম্যাডামটি ছিলেন প্রেগনেন্ট। স্ববাবতই তার পেট ছিল বেশ ফোলা ছোট্ট ছাত্রটি এটা দেখে বেশ অবাক হলো। সে তার ম্যাডামকে বলল, তোমার পেটের ভিতরে কি?

বড় ম্যাডাম - আমার পেটের ভিতরে তোমার মতো একটি বাবু। ওকে আমি খুব আদর করি।

বাবু - আদর করো না ছাই করো।

বড় ম্যাডাম - কেন বাবা, সত্যিই আদর করি।

বিটু - আদর করলে ওকে খেয়ে ফেলেছ কেন?

- - - - -

 

 

আচ্ছা স্যার আপনার চুল দেখি সব পেকে গেছে অথচ একটিও দাঁড়ি পাকেনি?

বুঝলি না বিটকেল, আমার দাড়ি যে আমার চুলের চেয়ে আঠারো বছরের ছোট।

 

- - - - -

 

কিরে শ্যামল পরীক্ষায় কত পেয়েছিস?  

একশো পেয়েছি মা।

সাবাশ! কোন সাবজেক্টে?

অংকে ২০, ইরেজিতে ২৫, বাংলায় ২০, ধর্মে ২৫ আর ইতিহাসে ১০।

- - - - -

 

কি শাহী কি এত ভাবছিস।

মৃত্যু নিয়ে ভাবছি স্যার।

এত ভাববার কি আছে।

সবাইকে তো মরতে হবে। সবারইতো শেষকৃত্য হবে। সেটাইতো ভাবছি স্যার।

সবার শেষে যে মরবে তার শেষকৃত্য কে করবে?

- - - - -

 

প্রাণীবিদ্যার একজন আত্মভোলো প্রফেসর একদিন ক্লাসে এসে বললেন, আজকে আমি তোমাদের ব্যাঙ ব্যবচ্ছেদ পড়াবো। এই দেখো, আমি তোমাদের দেখাবো বলে একটি ব্যাঙ নিয়ে এসেছি। প্রফেসর তার পকেটে হাত ঢুকিয়ে কিছু একটা বের করে তার ছাত্রদের দেখালেন। ছাত্ররা দেখল স্যারের হাতে একটি আলুর চপ।

ছাত্র - স্যার আপনার হাতে ব্যাঙ কোথায় এটাতো আলুর চপ

স্যার - অ্যা! এটি আলোর চপ হলে সকালে আমি নাস্তা করলাম কি দিয়ে?

- - - - -

 

-স্যার সেল্সম্যানের সংজ্ঞা কি?

-সেলসম্যান হলো সেই ব্যক্তি যে, সে এমনভাবে গল্প কথায় তোমাকে আকৃষ্ট করবে যে তুমি তার কথায় নরকে যাবার জন্যও অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করবে।  

- - - - -

 

ক্লাস নেওয়া শেষে ক্লাসের সবচেয়ে দুষ্ট ছেলে ফিকুকে কাছে ডাকলেন তার শ্রেণী শিক্ষক।

শিক্ষক - ফিকু তুমি এত খারাপ করেছে। আজই এ ব্যাপারে তোমার বাবার সাথে পরামর্শ করতে হবে।

ফিকু - বাবার সাথে পরামর্শ করলে তো আপনার লস হবে স্যার।

শিক্ষক - কেন কেন?

ফিকু - আমার বাবা তো উকিল স্যার ফিস ছাড়া সে কারও সাথে পরামর্শ করে না।

- - - - -

 

মহাশূন্য আর গ্যালাক্সি নিয়ে খুব করে বুঝাচ্ছেন ক্লাসের শিক্ষক। বিভিন্ন গ্রহের দূরত্ব আর তাপমাত্রার উপর লেসনও দিলেন। চাঁদ কেন ঠাণ্ডা, সূর্য কেন গরম সে সবও বুঝালেন। সূর্যের কাছাকাছি কোন বস্তু বা যান গেলে যে সেটা চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে গলে যাবে সেটিও বলতে ভুললেন না। তিনি ভাবলেন তার ছাত্ররা খুব ভালো করেই বুঝি বুঝেছে সব। ছাত্রদের মনোযোগ পরীক্ষা করতে এবার তিনি উপস্থিত ছাত্রদের প্রশ্ন করলেন বলোতো, সৌরজগতের কোন জিনিসটি সবচেয়ে গরম?

সকলেই বলল, সূর্য স্যার।

স্যার - ভেরি গুড। সুতরাং বুঝতে পারছো সব গ্রহে যাওয়া গেলেও সূর্যে যাওয়া সম্ভব নয়। এ ব্যাপারে তোমাদের কোনো সন্দেহ আছে?

একটি ছাত্র বলল, সম্ভব নয় কেন স্যার অবশ্যই সম্ভব।

স্যার - কীভাবে সূর্যে যাওয়া সম্ভব?

ছাত্র - স্যার রাতের বেলা সূর্য ঠাণ্ডা থাকে তাই রাতের বেলা মানুষ সূর্যে যাওয়া যাবে।

- - - - -

 

ছেলে- মা, তুমি স্যারকে এত ভালো ভালো খাবার দাও কেন?

মা- তিনি যে আমাকে আপা আপা বলে ডাকেন, তাই ওনাকে ভালো খাবার দেই।

ছেলে - আজ থেকে আমিও আদর করে তোমাকে আপা বলে ডাকবো।

- - - - -

গবেষক স্যার - এই যে তুই একটা বই দেখে আরেকটা বই লিখছিস, জানিস এটা কিন্তু চুরি

লেখক ছাত্র - স্যার, আপনি যে দশটা বই দেখে একটা বই লিখেন সেটা কি..?

স্যার - সেটা হলো গবেষণা।

- - - - -

ক্লাসে স্যার হাজির আছেন তবু বাচ্চারা গণ্ডগোল করছে। স্যার পিছনের সারির অমনোযোগী একটি ছেলেকে হাতের ইশারায় দাঁড় করিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, বলো সমাস কাকে বলে?

জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, এপ্রিল, মে জুন এ ছয় মাসকে একত্রে ছমাস বলে স্যার।

- - - - -

 

গ্রামের একটি স্কুলে ভূগোলের ক্লাস নিচ্ছেন শিক্ষক। কোন মহাদেশে কোন কোন দেশ নিয়ে গঠিত অনেকক্ষণ ধরে তিনি ছাত্রদের তা পড়ালেন। ক্লাসের ঘন্টা পড়ার একটু আগে পিছনের একটি ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেন, মালু, তুই বলতো কানাডা কোথায়? নিশ্চয়ই তুই জানিস।

সত্যি আমি জানি না, কানাডা আইজ স্কুলে আসে নাই স্যার।

এই সব কি বলছিস তুই?

রোজ রোজ আমার পাশের সিটে বসে, চোখে মেলা কম দেখে, হেই কানাডার কথা জিগাইতাছেন না স্যার?  

- - - - -

 

বিলুর স্কুলের শিক্ষক বাজারে এসে বিলুদের দোকানে এসেছেন। বিলু তখন ওর বাবার পরিবর্তে দোকানে বসেছিল সে মোটামুটি দোকানদারি করতে পারে। সে তার স্কুলের শিক্ষককে দেখে ছালাম দিল, আস সালামু আলাইকুম স্যার।

আরে বিলু যে, তোমাদের দোকান নাকি?

জ্বি স্যার।

আচ্ছা বিলু, ডিমের হালি কত?

পঁচিশ টাকা হালি স্যার। আর যদি ফাটাগুলো নেন, পনেরো টাকা স্যার।

(শিক্ষক দুষ্টুমি করে) ঠিক আছে বিলু, তোমার ভালো ডিমগুলো থেকে একহালি ডিম তুলে ফাটিয়ে প্যাকেট করে দাও দেখি।

- - - - -

 

একজন শিক্ষকের সাথে একটি ছাত্র মাঠ পেড়িয়ে কোথাও যাচ্ছিল। এমন সময় একটি গরুর কাছে ছাত্রটি দাড়িয়ে গেল। তুমি কি গরু দেখার জন্য দাঁড়ালে কদম?

জ্বি স্যার এই গরুটাকে আমি চিনি। এটা রুস্তম ভাইদের গরু। কিন্তু স্যার রুস্তম ভাইয়ের এই গরুটা সবুজ ঘাস ছাড়া কিছুই খায় না। খড় শুকনো ঘাস মুখেই নেয় না।

তাতে কি হয়েছে?

দেখেন না স্যার খড়াতে সব ঘাস পুড়ে খড় হয়ে গেছে।

এক কাজ করিস তোরে রুস্তম ভাইকে বলিস এই গরুটির চোখে গাঢ় সবুজ কাঁচের একটা চশমা পড়িয়ে দিতে। সবুজ দেখবে সব খাবে।

- - - - -

 

অনেকদিন অনুপস্থিত থেকে একজন শিক্ষক আবার স্কুলে জয়েন করেছেন। তিনি বকুলদের ক্লাসে এলেন ক্লাস নিতে। রুমে ঢুকেই তিনি দেখলেন ছাত্ররা খুব হই চই আর পরস্পরে মারামারি করছে। তিনি রেগে গিয়ে বললেন, কি আশ্চর্য পাঁচ বছর পর তোমাদের ক্লাসে এলাম এসে দেখি তোমাদের দুষ্টমি আর পাগলামি মাত্রার অতিরিক্ত বেড়ে গেছে। তোমাদের কোনো উন্নতি হলো না!

- এই পাঁচ বছর আপনি কোথায় ছিলেন স্যার।

- পাগলা গারদে

- - - - -

 

শিক্ষক ক্লাস নিচ্ছেন কিন্তু কিছুতেই ছাত্রদের দূরন্তপনা বন্ধ করতে পারছেন না।

এইবার তিনি রেগে গিয়ে ছাত্রদের বললেন, দেখো ছেলেরা তোমরা কি চুপ করবে রেগে গেলে আমি কিন্তু মানুষ থাকি না। আমার ভিতর থেকে পশু বেড়িয়ে আসে।

কি পশু স্যার বাঘ না সিংহ।

ধরো দৈত্য।।

রূপ কথার বানোয়াট (অবাস্তব) দৈত্যকে আমরা ভয় পাই না স্যার।

- - - - -

 

শিক্ষক আর তার একটি ছাত্র বাসে করে কোথাও যাচ্ছে। বাসে কোনো সিট খালি ছিল না তাই ছাত্র আর শিক্ষক দাঁড়িয়ে যাচ্ছিলেন। এক স্টপেজে বাসটি দাঁড়ালে একটি সিট খালি হলো। ছাত্র শিক্ষককে আর শিক্ষক ছাত্রকে বসার জন্য ঠেলতে লাগল কিন্তু কেউ তারা সিটে বসল না কন্ট্রাকটর পথেই বাস থামিয়ে একটি লোক তুলল। লোকটি দ্রুত এসে সেই সিটটিতে বসে গেল। এবার শিক্ষক ছাত্রকে বলল, তুই বসলি না কেন হাবু? তুই বসলে তো আমাদের একজনের বসা হতো।

ছাত্রটি তার শিক্ষককে বলল, -আপনি বসলে আমি আপনার কোলে বসতাম, তাহলে আমাদের দুজনারই বসা হতো স্যার।

--------------------------------------------------

 

No comments:

Post a Comment

Popular Posts